ভূরুঙ্গামারী সদর হতে ২কিলোমিটার দক্ষিণে জমিদার বাড়িটি জয়মনিরহাট বাজার সংলগ্ন ৫০গজ পূর্ব দিকে।
ভূরুঙ্গামারী সদর হতে অটো রিক্সয় ১০ টাকা ভাড়ায় যেতে পারবেন।
জমিদার বাড়িটি জয়মনিরহাট বাজার সংলগ্ন ৫০গজ পূর্ব দিকে।
মোঃ জামাল উদ্দিন
উদ্যোক্ত
জয়মনিরহাট ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার
ভূরুঙ্গামারী, কুড়িগ্রাম।
মোবাইলঃ 01734220655
জমিদার শ্রীশচন্দ্র নন্দী (বি.এ.বিএড) কোচবিহার রাজার অধিনস্থ জমিদার ছিলেন। শ্রীশচন্দ্র নন্দীর মৃত্যুর পর তার দুই পুত্র রাজমোহন সরকার ও শ্রীমন্ত সরকার জমিদারী লাভ করেন। এরা তেমন প্রভাবশালী জমিদার ছিলেন না। জমিদার বাড়িটি ছিল টিনের তৈরি। ছোট খাটামারী, আন্ধারীঝাড় এবং দেওবন্দ পর্যন্ত তার জমিদারী ছিল। কথিত আছে যে, জয়মনিরহাট জমিদারের এক জোতদার হাতির পিটে চড়ে খাজনা দিতে এস জমিদার বাড়ি টিনের তৈরি দেখে খাজনা না দিয়ে ফেরত চলে যান। এই ঘটনার পর জমিদার শ্রীমন্ত সরকার নিজে ইটের ভাটা তৈরি করে সেখানে ইট পুড়িয়ে বাড়ি পাকা করেছিলেন। জমিদার বাড়িটি দেখতে সাধারণ বাড়ির মতো। মূল ভবনটি দোতলা। ঘরের চাদে কাঠের পাটাতন আছে। এছাড়া এর পূর্বদিকে একটি একতলা পাকা ছাদ বিীশষ্ট বাড়ি রয়েছে। বাড়ির উত্তর ও পশ্চিম দিকে সুপারির বাগান, পূর্ব দিকে পুকুর এবং দক্ষিণ দিকে রয়েছে মসজিদম মসজিদের পূর্বে দিকে মাজার, এছাড়া বাড়ির সামনে আরো কয়েকটি মাজার আছে, মাজারগুলো মহি উদ্দিন আহমদ তার স্ত্রী ও বাড়ির অন্যান্য সদস্যদের। এছাড়া বাড়ির সামনে আছে ধানের চাতাল। রাজমোহন ও শ্রীমন্ত সরকারের উত্তরাধীকারীরা বেহিসেবী ও উচ্ছৃঙ্খল হওয়ায় অল্পদিনের মধ্যে তাদের বিষয় সম্পত্তি নিঃশেষ হয়ে যায়।
Planning and Implementation: Cabinet Division, A2I, BCC, DoICT and BASIS