Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

শিরোনাম
পাটেশ্বরীর ২য় প্রাচীন সোনা ব্যাপারীর মসজিদ।
স্থান

কুড়িগ্রােম জেলার ভূরুঙ্গামারী উপজেলার পাইকেরছড়া ইউনিয়নের পাটেশ্বরী বরকতিয়া বহূমূখী উচ্চ বিদ্যালয়ের পাশে।

কিভাবে যাওয়া যায়

বাংলাদেশের যে কোন প্রান্ত থেকে কুড়িগ্রামে এসে ভুরুঙ্গামারী গামী লোকাল বাসে মাত্র ৫০ টাকা ভাড়ায় ভুরুঙ্গামারীতে নেমে মাত্র ২০ টাকা রিক্সা ভাড়ায় এ মসজিদ টি দেখে যেতে পারেন। থাকার জন্য ভুরুঙ্গামারী, নাগেশ্বরী ও কুড়িগ্রাম সদরে ভালমানের নিরাপত্তামুলক ব্যবস্থা সহ অনেক আবাসিক হোটেল আছে । এছাড়া আপনি ডাকবাংলোতেও রাত্রি যাপন করতে পারেন।

যোগাযোগ

মোঃ শাহিনুর আলম

উপজেলা টেকনিশিয়ান

উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়

ভূরুঙ্গামারী, কুড়িগ্রাম।

মোবাইল-01714843999

বিস্তারিত

প্রাচীন সভ্যতার নিদর্শন হিসাবে ভুরুঙ্গামারী উপজেলার আনাচে কানাচে অনেকপ্রাচীন নিদর্শন ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে। এদের মধ্যে আরেক মসজিদের নাম পাটেশ্বরীসোনা ব্যাপারীর তিন গম্বুজমসজিদটি ঐতিহাসিক নিদর্শনহিসাবে স্থানপ্রাপ্ত। মসজিদটির ইতিহাস সম্পর্কে জানাগেছে, কুড়িগ্রাম জেলার পাইকেরছড়াইউনিয়নের ব্যাপারী টারী গ্রামে আনুমানিক ২৫০ বছর পুর্বে তৎকালীন এলাকারসম্ব্রান্ত মুসলিম পরিবার হিসাবে খ্যাত মাসুম ব্যাপারী, ওয়াহাব ব্যাপারী, ইছিম মামুদব্যাপারী এলাকায় নিজ উদ্দোগে একটি কাঁচা মসজিদ নির্মান করে।১৯৪৭ সালে ব্যাপারী পরিবারের পরবর্তী বংশধর বাহার ব্যাপারীর পুত্র মুজিরব্যাপারী,আবুল হাসান ব্যাপারী, মেহার উদ্দিন ব্যাপারী ও ইছিমুদ্দিনব্যাপারীর পুত্র আইনুদ্দিন ব্যাপারী সকলে মিলে ঐতিহাসিক তারা মসজিদেরঅনুকরনে তিন গম্বুজ বিশিষ্ট একটি সুদর্শনীয় মসজিদ নির্মান করলে মসজিদটিরকারুকাজ দেখার এবং নামাজ আদায় করার জন্য প্রতি জুম্মাবার অসংখ্য মুসল্লিরানামাজ পড়তে আসতো। ধীরে ধীরে মসজিদটির ইটধ্বসে পড়ার উপক্রম হলে ব্যাপারীপরিবারের মেহারউদ্দিনের পুত্র ঢাকায় সচিবালয়ে চাকুরী করা কালীন নিজঅর্থায়নে মসজিদটির মুল গম্বুজ গুলো ঠিক রেখে সংস্কার করেন। বর্তমানে মসজিদটি ইসলামিক ফাউন্ডেশন কর্তৃক প্রাক-প্রাইমারী শিক্ষা কেন্দ্র চালু সহনিয়মিত মুসল্লিরা নামাজ আদায় করে আসছেন। এমন মনোমুগ্ধকর মসজিদভুরুঙ্গামারীতে আপনার চোখে পড়বে না। কিংবদন্তি আছে এখানে অনেক জীন পরীরারাতের বেলায় নামাজ পড়তে আসতো এবং অনেকের চোখে দৃষ্টিও হয়েছে। কোন দিনভুরুঙ্গামারীতে বেড়াতে এলে এ মসজিদটি দেখতে ভুলবেন না।