স্থান
ভূরুঙ্গামারী ইউনিয়নের কামাত আঙ্গারীয়া অবস্থিত
কিভাবে যাওয়া যায়
ভূরুঙ্গামারী সদর হতে অটো রিক্সয় ২০ টাকা ভাড়ায় যেতে পারবেন।
বিস্তারিত
পাকিস্তান আমলের প্রথম দিকে মজলুম জননেতা মাওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী ভুরুঙ্গামারী ইউনিয়নের গোপালপুর গ্রামে খরের তৈরি করে বসবাস শুরু করেন। এরপর তিনি টিনের বাড়িটি তৈরি করেছিলেন। মাওলানা ভাসানী ১৯৬৭সালে তাঁর তৃতীয় স্ত্রী হামিদা খানমের নামে একটি উচ্চ বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। প্রতিষ্ঠাকালে বিদ্যালয়টি তার বাড়ির সামনে দানকৃত জায়গায় ছিল। তিনি বিদ্যালয়ের নামে ৮ বিঘা জমি দান করেছেন। পরে নদীভাঙ্গনের কারণে স্কুলটি দক্ষিণ ছট গোপালপুরে স্থানান্তরিত করা হয়। ১৯৬৫ সালের জুলাই মাসে দুধ কুমার নদী ভাসানীর বাড়ির পূর্বদিকে প্রবাহিত হত।
বর্তমানে বাড়িটিতে মাওলনা ভাসানীর নাতি মনিরুজ্জামান খান বসবাস করছেন। এই বাড়িতে মাওলনা ভাসানীর
ব্যবহৃত খাট ও একটি চেয়ার আছে। স্থানীয় আমিন মিস্ত্রীকে দিয়ে তিনি এগুলি বানিয়ে নিয়েছেন।খাটটি বক্সখাটের মতো ভেতরে মালামাল রাখার ব্যবস্থা আছে। খাটটি ঘরের বারান্দায় পরিত্যাক্ত অবস্থায় পড়ে আছে। বাড়ির উত্তর দিকে টিনের ছাউনি দিয়ে তৈরি মোসাফির খানা, ওয়াক্তিয়া মসজিদ এবং মুসা শেখ নামক একজন ভক্তের পাকা মাজার রয়েছে।